প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যশোর টাউন হল ময়দানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ডিজিটাল জেলা হিসেবে নাম লেখান যশোর জেলা, সেই দিনে আরো ঘোষণা দেওয়া হয় টেলিটক সিমের মাধ্যমে বিদ্যুৎ বিল, গ্যাস বিল, পানির বিল প্রদানের, সেই সংবাদ বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশ হয়, ঐ স্টেজে প্রধানমন্ত্রী অঙ্গীকার করেন ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার, তারপর থেকে বিভিন্ন শ্রেণীর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে উঠিয়ে দেয়া হলো কম্পিউটার সাবজেক্ট, পরে আসলো আই সিটি, প্রথম শিক্ষার্থীদের আই সিটি সাবজেক্টটা কঠিন মনে হলেও এখন স্বাভাবিক মনে হয়। যশোরের মানুষ এখন ইন্টারনেট প্রযুক্তি ব্যবহারে অনেক এক্সপার্ট তবে গ্রাম অঞ্চলের মানুষ এই প্রযুক্তিগত দিক থেকে অনেকটা পিছিয়ে,
তাই আমরা সবাই কম বেশি আইটিতে এক্সপার্ট হতে চাই। কিন্তু আইটি বিষয়ের সঠিক জ্ঞান অর্জনের জন্য সুন্দর পরিবেশ ও দক্ষ শিক্ষক একান্ত প্রয়োজন। শার্শা উপজেলার বাগআঁচড়ার জামতলা বাজার এলাকায় মনোরম পরিবেশ ও অভিজ্ঞ শিক্ষকদের সমন্বয়ে গড়ে উঠেছে ডিএলআর-ল্যাব কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টার।
বৃহস্পতিবার (১২ ই আগষ্ট )বিকেলে আলোচনা ও দোয়া অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে ফিতা কেটে অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন করা হয়।ডিএলআর- ল্যাব কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টারের চেয়ারম্যান দেলোয়ার হোসেন এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন,সাংবাদিক আসাদুজ্জামান আসাদ।প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে বলেন,জননেত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ।দেশের তরুণ সমাজকে শিক্ষার পাশাপাশি নৈতিক শিক্ষার প্রয়োজন রয়েছে। আর সেই শিক্ষা ব্যবস্থা প্রধানমন্ত্রীর ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিয়েছেন প্রযুক্তির মাধ্যমে সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে বাংলাদেশের প্রতিটি ইউনিয়নে পৌঁছাই দিয়েছে ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক, যা আমাদের অত্যন্ত গৌরব বিষয় প্রযুক্তিগত দিক দিয়ে বাংলাদেশ এখন ডিজিটাল দেশ হিসেবে খ্যাতি অর্জন করে চলেছে বিশ্বের কাছে উক্ত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,সাংবাদিক মিলন কবির, সাংবাদিক ফজলুর রহমান, ৯ নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য মোঃজিয়াউল ইসলাম জিয়া , ৮ নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য মোঃ মোজাম গাজী ,৭ নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য মোঃনাসির আলী , মোঃ আজমল,মাওলানা আব্দুস সালাম,ডিএসটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক রেজাউল করিম । এছাড়া অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন,জামতলা বাজার কমিটির সভাপতি ইয়াকুব আলী সদ্দার,ডাঃ হোসনিয়ারা,রানা ও হৃদয় প্রমুখ।