কুষ্টিয়া দৌলতপুর উপজেলার বিলগাতুয়া গ্রামের বোমা বিস্ফোরণকে কেন্দ্র করে একের পর এক মঞ্চায়ন করার চেষ্টা করা হচ্ছে নতুন নতুন নাটক,বিশেষ করে মূল আসামি বক্কর মৃত্যুর পরে এই ঘটনাকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার চেষ্টা করছে এই ঘটনার মূল নায়কেরা। এক্ষেত্রে কখনো কখনো মূল হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে মূল আসামি বক্করের মাকে আবার কখনও কখনও আরেক আসামি বক্কর এর স্ত্রী মধুবালাকে দিয়ে মঞ্চায়ন করার চেষ্টা করছে মূল আসামিরা। এক্ষেত্রে একদিকে যেমন বিতরকের মুখে ফেলার চেষ্টা করছে প্রশাসনকে অন্যদিকে এই মামলার সাথে জড়ানোর চেষ্টা করা হচ্ছে কিছু নিরাপরাধ ও সমাজের ক্লিন ইমেজের কিছু লোককে। গত ১৯ আগস্ট দুপুর ১২ঃ৩০ মিনিটে বক্কর তার নিজ বাড়িতে বোমা তৈরি করার সময় প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণে তৈরীর স্থানেই বোমাটি বিস্ফোরণ হয় তবে বিস্ফোরণের সময় একাধিক বোমা তৈরীর কাঁচামাল সেখান থেকে জব্দ করা হয়। এসময় মূল আসামি বক্করকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয় এবং পরবর্তীতে ওই আসামীর স্বীকারোক্তি অনুযায়ী দৌলতপুর পুলিশ বিস্ফোরক দ্রব্য আইন ১৯০৮এর ৪,৫,৬ ধারায় দৌলতপুর থানা পুলিশ ইন্তাজ মণ্ডলের ছেলে বক্করকে প্রধান আসামি করে ১৩ জনের নামে একটি মামলা দায়ের করেন।যার মামলা নং-৩৮ তাং-…