তাদের এই ভালবাসারগ গল্পটি সেখানকার বিখ্যাত একটি গনমাধ্য’’ মেট্রো” প্রত্রিকায় প্রকাসিত হওয়ার সাথে সাথে গোটা বৃটেন জুড়ে একেবারে হৈ-চৈ পড়েগেল আর যায় কোথায় , এ খবর শুনে বৃটেনের উৎসুক জনগন সাংবাদিক সহ সাধারন মানুষের নিকট’’ হট কেকের মত’’ টক অব দ্যা ’ বৃটেন হয়ে উঠলো,পাশা পাশি মুখরোচক গল্পে পরিনত হয়েগেল।প্রথমে গল্পটি সকল মানুষের মুখে মুখে তার পর খবরের কাগজে ,এর একদিন ঘটনাটি দেশের বাইরে ছড়িযে পড়লো, ৬ আগষ্ট ২০১৩ ইং সালে আমাদের বাংলাদেশের জাতীয় দৈনিক ইত্তেফাকে ছবিসহ বৃটেনের ঐ প্রেমিক যুগলের খবর ছাপা হলো, ব্যাস আমরা ও বৃটেনের ঐ অন্ধ প্রেমিক যুগলের মজার গল্পটাও জেনেগেলাম।
আনুমানিক বছর খানেক আগের ঘটনা ,জনসন ও গ্যাফি তাদের কুকুর দুটিকে প্রশিক্ষন দিতে সেখানকার একটি প্রমিক্ষন কেন্দ্রে আসাযাওয়া করত। সেখানে তারা প্রশিক্ষন নেয়ার সময় একে অন্যের খুব কাছাকাছি পেত,ফলে তাদের মধ্যে এক ধরনেরনর ভালবাসা গড়ে ওঠে, এবং তারা এক সংগে খেলা ধূলা করে ছুটা ছুটি করে নিজেদের ভালবাসা জানাতে থাকে ,তখন ঐ প্রেমি যুগল তাদের দেহরক্ষী কুকুরদের প্রেমভালবাসার কথা উপলব্দিকরে খুবই আনন্দিল ও আকৃষ্ট হলো, এবং তাদের নিজেদের মধ্যে ভালবাসার তাগিদ অনুভন করলো।
প্রথমে ভাললগা থেকে পবিত্র প্রেমভালবাসার সৃষ্টি হলো , একে অপরকে গভীর ভাবে ভালবাসতে শুরু করে দিলো,অন্ধ ঐ প্রেমিক যুগলের ও তাদের দেহরক্ষী পোষা কুকুরদের প্রেমভালবাসা দেখে , প্রশিক্ষন কেন্দ্রের প্রশিক্ষকরা জানিয়ে দিলেন,তাদের দেহরক্ষীরা একে আন্যকে গভীর ভাবে ভাল বাসে , তারা এখন রোমানন্টি কতার মধ্যেদিয়ে দিন কাটাচ্ছে ,ওদের প্রেমভালবাসা খুব গভীর হচ্ছে, একথা শুনে অন্ধ মালিক দ্বয় জনসন ও গ্যাফি তাদের দেহরক্ষী কুকুর ডেনিস ও রডের ভালবাসা অটুট ও চিরস্থী করার জন্য, এগার মাস পরে ঐ অন্ধ প্রেমিক যুগল তাদের ভাল বাসাকে স্থায়ী করার জন্য বিয়ে করতে রাজি হলো, এবং মহা-ধুমধামে ও যাক যমক পূর্ন ভাবে অনুষ্টানের মাধ্যমে সে বিয়ের অনুষ্ঠান ও হলো।