সেলিম চৌধুরী নিজস্ব সংবাদদাতাঃ–
আওলাদে রাসুল (সা:), পীরে ত্বরিকত আল্লামা আলহাজ্ব পীরে বাঙাল, হযরত সৈয়্যদ মুহাম্মদ সাবির শাহ (ম.জি.আ) বলেছেন, ত্বরিকতের অন্যতম প্রধান কাজ মানবতার সেবা করা, মানুষের শান্তির জন্য কাজ করা এবং পরস্পরের মধ্যে ভ্রাতৃত্ববোধ সৃষ্টি করা। দুনিয়া ও আখিরাতে সফল হতে নামাজ, রোজা, হজ্ব, যাকাত ও অন্যান্য ধর্মীয় কর্মসূচী আদায়ের পাশাপাশি দীন, মাজহাব, মিল্লাতের প্রচার প্রসারের জন্য কাজ করতে হবে। মানবের কল্যাণে কাজ করতে হবে। তিনি বলেন করোনাকালীন গাউসিয়া কমিটির হাজারো স্বেচ্ছাসেবী কর্মীরা লাশ-দাফন ও সৎকারের মত চ্যালেঞ্জিং কাজ কওে রাসূলের আদর্শ বাস্তবায়নে কাজ করেছেনঅ তাই সকলের ঈমান আকিদ্বা মজবুত করত্যে রাসুলে করিম হয়রত মুহাম্মদ মোস্তাফা (সাঃ) দেখানো পথে আদর্শিক অনুসরণ করে জীবন ঘটনের আহŸান জানান। তিনি (২ নভেম্বর) মঙ্গলবার বিকেলে কর্তলা হাই স্কুল মাঠে পশ্চিম পটিয়া গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশ এর উদ্যোগে আয়োজিত তাজেদারে মদিনা সুন্নী কনফারেন্স প্রধান মেহমানের বক্তব্যে এ কথা বলেন।
কনফারেন্স উদযাপন কমিটির আহবায়ক আলহাজ্ব ছগীর চৌধুরী সভাপত্বিতে ও এয়াকুব আলী’র পরিচালনায় এতে বক্তব্য রাখেন আঞ্জুমানে রহমানিয়া সুন্নিয়া ট্রাষ্টের সিনিয়র সহ-সভাপতি আলহাজ্ব এম এ মহসিন, গাউছিয়া কমিটির চেয়ারম্যান আলহাজ্ব পেয়ার মোহাম্মদ কমিশনার, যুগ্ম মহা-সচিব এডভোকেট মোছাহেব উদ্দীন বখতিয়ার ও মাহবুবুল হক খান, গাউছিয়া কমিটির দক্ষিণ জেলার সভাপতি কমরুদ্দিন সবুর, সাধারণ সম্পাদক হাবিবুল্লা মাষ্টার, কাশিয়াইশ চেয়ারম্যান আবুল কাশেম, এম এজাজ চৌধুরী, আবু সুফিয়ান টিপু, মোজাম্মেল হোসেন রাজধন, মুফতি আবদুল ওয়াজেদ আল কাদেরী, আল্লামা আশরাফুজ্জামান আল কাদেরী, নেজাবত আলী, আবুল মনসুর, সালাহ উদ্দিন, মহিউদ্দিন, শহীদুল ইসলাম শামীম, মোশারফ হোসেন মানু, আবু জাফর, প্রমুখ।
পরে কাশিয়াইশ পেচু মিয়া মাদ্রসা ও হেফজখানার কোরআন হেফজ করায় মারুফুল ইসলাম ও আশরাফুল ইসলাম দুইজনকে হুজুর কেবলা দস্তর পরিধান করেন।