কুমিল্লার বিভিন্ন এলাকায় ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। শুক্রবার( ২৬ নভেম্বর) ভোর ৫ টা ৪৭ মিনিটে এটি অনুভূত হয়।তাৎক্ষণিকভাবে কোথাও এই ভূমিকম্পের প্রভাবে কোনো ধরনের ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি।এ সময় বেশ কয়েকটি বাড়ির লোকজন আতঙ্কিত হয়ে সড়কে নেমে আসেন।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের উপকূল বরাবর বঙ্গোপসাগরের একটি বিশাল ‘সাবডাকশন জোন’ রয়েছে।পৃথিবীর উপরিভাগের ৭০-১০০ কিলোমিটার পুরুত্বের লিথোস্ফিয়ার ছোট-বড় ১৩টি খণ্ডে (প্লেটে) বিভক্ত। উত্তপ্ত ও নরম এস্থোনোস্ফিয়ারের উপর ভাসমান এ প্লেটগুলো গতিশীল।প্লেটগুলো গতিশীল থাকায় ভূখণ্ড ধীরে ধীরে সরতে থাকে, যেটাকে ‘অ্যাকটিভ ফল্ট’ বা সক্রিয় চ্যুতি বলা হয়। প্লেটের স্থানচ্যুতির সময় জমে থাকা শক্তি বিপুল বেরিয়ে আসে, তখন সংযোগস্থলে ভূকম্পন হয়।