অধ্যাপক মোহাম্মদ শাহ আলমঃ তিতাসপাড়ের মরমী সাধক কবি মহর্ষি মনোমোহন দত্ত(১২৮৪-১৩১৬ বঙ্গাব্দ) ব্রাহ্মনবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার সাতমোড়া গ্রামে জন্ম। ১০ মাঘ ১৪২৯ বঙ্গাব্দ তার ১৪৫ তম জন্মবার্ষিকী। মনোমোহন দত্ত ছিলেন
... বিস্তারিত
হেমন্ত যে যায় রে চলে, কুয়াশায় ডাকে। গ্রামে গঞ্জে শীত আসে, উত্তরের হাকে। কুয়াশায় চাদোরে যে, সূর্য যায় ঢেকে। কন কন ঠান্ডার যে, শরিল যে কাঁপে। ভাবা পিঠা গরম গরম, ভিষণ মজা লাগে। নদী পাড়ে খেজুর গাছে, রসে হাড়ি ঝুলে। রস খেতে ভারি মজা, পিঠাও মজা লাগে। ঘাস পাতায় শীশিবিন্দু, মুক্তা যেনো ঝরে। কুয়াশায় আস্তরণে, ধূলোহীন পথে। পরিবেশটা মনোরম, দূষণ মুক্ত থাকে। শীতে যেনো প্রকৃতি যে, শান্ত রুপে ফিরে। ছিন্নমূল মানুষ গুলো, কষ্টে কাটে দিন। শিশু বৃদ্ধ ফুটপাতের, অসহায় শীতে।
ফুলকির ঝলকানিতে যে, কেটে যাবে আধায়। সত্য মিথ্যা যে ভেদা ভেদ, করবে যে নির্ণয়। আধারে যে আলো হবে, আপোষহীন পথে। মিথ্যার বুক চিরে সত্যে, করবে যেন চাষ। ঊষারে মত চিরন্তন, নীতি যে বলিয়ান । কাগজের লেখা হবে, মানুষের গান। অসহায় পাশে দাড়িয়ে, সত্যের বিজয়। দুনীতিবাজ ভান্ড নেতা, কেরে নিবে ঘুম। ফুলকির যে ঝলকানি, ফিরে আসবে নুতুন। আশার প্রদীপযে জ্বলবে, থাকবে নুতুন সুর। মিথ্যের বুকে উঠবে, কাফনে যন্ত্রণা। ফুলকি আলো পথে পাবে,
ইচ্ছে করে উড়তে আমার পরীর মত করে, যেমনি ভাবে উড়ে ওরা বছর বছর ধরে। মনের সুখে যখন তখন উড়ে তারা কত, নদীনালা পাহাড় পর্বত পাড়ি দিয়ে শত। নেইতো তাদের কোনো
ভোর না হতে মায়ের মনটা কেমন যেন উথাল পাতাল করে যাচ্ছিল, বুঝতে পারিনি সানজিদা জান্নাতের মা শরীফা, অজানা কোন আশঙ্কায় বারবার কেঁপে উঠছিল তার মনটা, হয়তোবা আজ করতে পেরেছিল বড়